Author name: Rifat

Education News

৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম ও ৯ম শ্রেণির ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জরুরি নির্দেশনা

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম ও ৯ম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন, প্রশ্নের ধারা ও মানবণ্টন সংশোধন ও পরিমার্জন করেছে। সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ধারার মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিখনকালীন এবং বার্ষিক পরীক্ষা পরিমার্জিত মূল্যায়ন নির্দেশনার আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। তবে মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষার বিশেষায়িত বিষয়গুলোর এবং ১০ম শ্রেণির মূল্যায়ন কার্যক্রম আগের ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ নির্দেশনাগুলো হলো— ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম ও ৯ম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ সালের পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে সম্পন্ন হবে। মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা দুটি ভাগে অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব তত্ত্বাবধানে শিক্ষকদের দ্বারা শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা এবং এনসিটিবির দেওয়া প্রশ্নপত্রের নমুনা অনুসরণ করে বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করবেন। তবে কোনোক্রমেই এনসিটিবির দেওয়া নমুনা প্রশ্নপত্র হুবহু ব্যবহার করা যাবে না। প্রণীত প্রশ্নের সাহায্যে নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন কার্যক্রমের মোট নম্বর হবে ১০০। এর মধ্যে শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব হবে ৩০ শতাংশ এবং পরীক্ষার গুরুত্ব হবে ৭০ শতাংশ বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জিপি (চে) নির্ধারণপদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে । শিখনকালীন মূল্যায়নের নির্দেশনা ১. প্রতিটি বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকে নির্দেশিত একক কাজ, জোড়ায় কাজ, পোস্টার প্রেজেন্টেশনসহ যাবতীয় কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়নের ‘মূল্যায়ন আইটেম’ হিসেবে বিবেচিত হবে । শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনার জন্য বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। ২. সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির অধীনে শিখনকালীন মূল্যায়নের যেসব কার্যক্রম ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং যেগুলো সামনে সম্পন্ন হবে, তার রেকর্ড যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। ৩. শিখনকালীন মূল্যায়নের যাবতীয় কার্যক্রম বার্ষিক পরীক্ষা শুরুর আগেই সম্পন্ন করতে হবে। বার্ষিক পরীক্ষার/মূল্যায়নের নির্দেশনা বার্ষিক পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে । লিখিত পরীক্ষার মোট সময় হবে ৩ ঘণ্টা। লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের নির্দেশিকা, প্রশ্নের কাঠামো ও মানবণ্টন ‘বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায়’ বিস্তারিত দেওয়া আছে । বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায় প্রদত্ত নমুনা প্রশ্নপত্র দেওয়া আছে। লিখিত পরীক্ষার উত্তর লেখার জন্য আগের মতো বিদ্যালয় থেকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষার খাতা সরবরাহ করতে হবে। নবম শ্রেণির একটি ক্লাসরুমে পাঠদান চলছেপ্রথম আলো ফাইল ছবি বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জিপি (চে) নির্ধারণ পদ্ধতি ১.শ্রেণি উত্তরণের জন্য ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ের মোট নম্বর হবে ১০০। এই ১০০ নম্বরের মধ্যে ধারাবাহিক অথবা শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব হবে ৩০ শতাংশ এবং লিখিত বার্ষিক পরীক্ষার গুরুত্ব হবে ৭০ শতাংশ। ২.যেহেতু প্রতিটি বিষয়ে ধারাবাহিক অথবা শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ৩০ এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ১০০, সেহেতু একজন শিক্ষার্থীর একটি বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে ওই বিষয়ের ধারাবাহিক অথবা শিখনকালীন মূল্যায়নে তার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে লিখিত বার্ষিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৭০ শতাংশ যোগ করে ওই বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল বা গ্রেড নির্ণয় করতে হবে। উদাহরণ: ধরা যাক, বাংলা বিষয়ে শিখনকালীন মূল্যায়নে মোট ৩০ নম্বরের মধ্যে শিক্ষার্থী ‘ক’-এর প্রাপ্ত নম্বর ২৫ এবং লিখিত পরীক্ষার মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে তার প্রাপ্ত নম্বর ৮০ । বাংলা বিষয়ে তার বার্ষিক ফলাফল বা গ্রেড নির্ধারণের ক্ষেত্রে তার ধারাবাহিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত ২৫ নম্বরের সঙ্গে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত ৮০ নম্বরের ৭০ শতাংশ অর্থাৎ (৮০×৭০ শতাংশ) = ৫৬ যোগ করে বাংলা বিষয়ে তার প্রাপ্ত মোট নম্বর হবে (২৫+৫৬) = ৮১ । বাংলা বিষয়ে শিক্ষার্থী ‘ক’-এর জিপি (চে-‌েৎধফব চড়রহঃ) হবে ৫.০০ এবং লেটার গ্রেড হবে অ‍+ । বিষয়ভিত্তিক ফলাফল প্রদানের ক্ষেত্রে নম্বরের পরিসর, গ্রেড পয়েন্ট ও লেটার গ্রেড প্রাপ্ত নম্বর গ্রেড পয়েন্ট লেটার গ্রেড ৮০-১০০ ৫.০০ অ‍+ ৭০-৭৯ ৪.০০ অ‍ ৬০-৬৯ ৩.৫০ অ‍- ৫০-৫৯ ৩.০০ ই ৪০-৪৯ ২.০০ ঈ ৩৩-৩৯ ১.০০ উ ০০-৩২ ০.০০ ঋ একটি বিষয়ে সর্বনিম্ন উ গ্রেড পেলে ওই বিষয়ে শিক্ষার্থীকে উত্তীর্ণ বলে বিবেচনা করা হবে । ৩ বা ততোধিক বিষয়ে কোনো শিক্ষার্থী উ গ্রেড পেলে সে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে না । তবে বিষয় শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠানের প্রধান বিশেষ বিবেচনায় তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তরণের সুযোগ প্রদান করতে পারেন। বিশেষ বিবেচনার বিষয়টি শুধু ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য হবে।

৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম ও ৯ম শ্রেণির ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জরুরি নির্দেশনা Read Post »

Job News

৪২ হাজার টাকা বেতনে বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেড (বিসিপিসিএল)। প্রতিষ্ঠানটি ‘কমান্ডার’ পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময় আগামী ৯ অক্টোবর। প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড বিভাগের নাম: ফায়ার স্টেশন পদের নামঃ কমান্ডার (ফায়ার স্টেশন) পদ সংখ্যাঃ ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়/ইনস্টিটিউট হতে ন্যূনতম স্নাতক পাশ। অন্যান্য যোগ্যতাঃ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীন স্টেশন অফিসার বা সমমান পদে ০৪ (চার) বছরের অভিজ্ঞতা। অথবা যে কোন সরকারি প্রতিষ্ঠানে/সামরিক বাহিনীতে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স কাজে সমমর্যাদা পদে ০৪ (চার) বছরের অভিজ্ঞতা। মাসিক বেতনঃ ৪২,০০০টাকা। চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ কর্মস্থল: ঢাকা আবেদনের ঠিকানা: মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও প্রশাসন), করপোরেট অফিস, বিসিপিসিএল, ইউনিক ট্রেড সেন্টার (৫ম তলা), ০৮ পান্থপথ, কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫। আবেদনপত্র সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে আবেদন ফি: বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড এর অনুকূলে ৫০০ টাকার পে-অর্ডার করতে হবে আবেদনের সময়সীমা: ০৯ অক্টোবর, ২০২৪ (অফিস চলাকালীন সময় পর্যন্ত) বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিতে

৪২ হাজার টাকা বেতনে বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ Read Post »

Uncategorized

Chorcha App Reviews

আনলিমিটেড টপিক ভিত্তিক প্র্যাকটিস করে পরীক্ষায় সবসময় এগিয়ে থাকুন! বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এক্সাম প্লাটফর্ম “চর্চা” তে আজই যুক্ত হোন। ডিসকাউন্ট কুপন: try20 ব্যবহার করে পেয়ে যান মূল্যছাড়! চর্চা অ্যাপে যা যা পাবেন: ✅ আনলিমিটেড মক টেস্ট: যেকোনো বিষয় বা অধ্যায় ভিত্তিক আনলিমিটেড মক টেস্ট দিন। পছন্দমতো টপিক, প্রশ্ন সংখ্যা ও লেভেল সিলেক্ট করুন। মেডিকেল, ভার্সিটি, ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা বোর্ড পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট মান অনুযায়ী টেস্ট তৈরি করতে পারবেন একদম সহজে। ✅ বিশাল ডিজিটাল প্রশ্ন ব্যাংক: মেডিকেল, ভার্সিটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং বোর্ড পরীক্ষার বিগত বছরের সকল প্রশ্ন এক জায়গায়। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী প্রশ্ন ব্যাংক কাস্টমাইজ করে তৈরি করুন নিজের মতো পরীক্ষা। ✅ ২৪×৭ ডাউট সলভ: অ্যাপের মধ্যে থাকা ডাউট সলভিং কমিউনিটির মাধ্যমে আপনার যেকোনো পড়াশোনা বিষয়ক প্রশ্নের সমাধান পাবেন ২৪ ঘণ্টা, ৭ দিন। ✅ স্মার্ট স্টাডি রুটিন: কোন টপিক কত দিনে শেষ করতে হবে তা উল্লেখ করলেই অ্যাপে অটোমেটিক স্টাডি রুটিন তৈরি হবে। প্রতিদিনের জন্য থাকবে ডেইলি টাস্ক, যা আপনাকে পড়াশোনার গতি বাড়াতে সহায়তা করবে। ✅ মজার কুইজ প্রতিযোগিতা: টপিক ভিত্তিক ডেইলি কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে আপনার শেখার গতি বাড়ান এবং পড়াশোনাকে করুন আরও মজার ও কার্যকর। ✅ ভুল করা প্রশ্ন এক জায়গায়: আপনার বিগত পরীক্ষায় যে প্রশ্নগুলো ভুল হয়েছে, সবগুলো একসঙ্গে পাবেন সংশোধন করার জন্য, যাতে ভবিষ্যতে ভুল আর না হয়। ✅ ইন্টারেক্টিভ লিডারবোর্ড: নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অন্যদের থেকে কতটা এগিয়ে আছেন তা জানতে পারবেন ইন্টারেক্টিভ লিডারবোর্ডে। ✅ রুটিনমাফিক মডেল টেস্ট: প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার আগে থাকবে রুটিন অনুযায়ী মডেল টেস্ট, যা আপনাকে পূর্ণ প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে। ✅ কুইক কুইজ ফিচার: দ্রুতগামী শেখার জন্য থাকছে বিশেষ কুইক কুইজ ফিচার, যা মুহূর্তেই আপনার প্রস্তুতি বাড়াবে। ✅ ইন্টারেক্টিভ নোটস: আসছে চর্চা স্পেশাল ইন্টারেক্টিভ নোটস, যা প্রতিটি বিষয়ে আপনাকে সহজ ও কার্যকরী উপায়ে পড়াশোনা করতে সাহায্য করবে। অফার মিস করবেন না! কুপন কোড: try20 ব্যবহার করুন এবং সাবস্ক্রিপশনে বড় ডিসকাউন্ট পেয়ে যান। আজই শুরু করুন চর্চা এবং নিশ্চিত করুন আপনার সাফল্য! চর্চার সাথে থেকে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিন, জ্ঞান বৃদ্ধি করুন, এবং পরীক্ষায় সেরা হয়ে যান। বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পরীক্ষার প্ল্যাটফর্মে এখনই যোগ দিন!

Chorcha App Reviews Read Post »

Login