ইংরেজি ব্যাকরণের উপাদান ও ধরন

Table of Contents

Grammar is generally divided into four main branches:  

  1. Phonology:

    • The study of sounds or letters in a language. 
    • It explores how sounds are produced, combined, and perceived.
    • Topics include pronunciation, intonation, and stress.
  2. Morphology:

    • The study of words and their formation.  
    • It examines how words are constructed from smaller units like roots, prefixes, and suffixes.
    • Topics include word formation processes, parts of speech, and inflection.
  3. Syntax:

    • The study of sentence structure. 
    • It explores how words are combined to form phrases and clauses. 
    • Topics include word order, sentence types, and grammatical relations.
  4. Semantics:
      • The study of meaning in language.
      • It examines the meaning of words, phrases, and sentences.  
      • Topics include lexical semantics (word meaning), compositional semantics (how meanings of words combine), and pragmatics (how context affects meaning).

More Detailed Explanation:

  • Phonology focuses on the sound system of a language. It’s like the building blocks of language, providing the raw materials for creating words.
  • Morphology is concerned with the structure of words. It’s about how words are put together from smaller units.
  • Syntax deals with the rules for combining words into sentences. It’s the grammar of sentences. 
  • Semantics explores the meaning of language. It’s about what words and sentences actually mean. 

Example: The sentence “The cat sat on the mat” can be analyzed using these four branches of grammar:

  • Phonology: The sounds of the words and how they are pronounced.
  • Morphology: The structure of words like “cat,” “sat,” and “mat.”
  • Syntax: The word order and how the words are combined to form a sentence. 
  • Semantics: The meaning of the sentence and how it relates to the real world. 

By understanding these four branches, linguists can analyze any language and gain insights into how language works.

ব্যাকরণ: এক নজরে

 

ব্যুৎপত্তি ও সংজ্ঞা

ব্যাকরণ শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থ হলো “বিশেষরূপে বিশ্লেষণ ” (বি + আ + কৃ + অন) বিশেষ এবং সম্যকরূপে বিশ্লেষণ। ভাষার সংজ্ঞা প্রসঙ্গে নানান সাহিত্যিক নানান মতামত লক্ষ্য করা যায় তবে যে সমস্ত মতামতগুলি গ্রহণযোগ্য তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ এর মতে, যে শাস্ত্রে জানিলে বাঙ্গালা ভাষা শুদ্ধরূপে লিখিতে, পড়িতে ও বলিতে পাড়াযায় তাহার নাম বাঙ্গালা ব্যাকরণ। ব্যাকরণ ভাষার অনুগামী এবং ভাষাকে বিশ্লেষণ ও বর্ণনা করে।ব্যাকীণ ভাষার স্বরূপ ও প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করে। ব্যাকরণকে ভাষার সংবিধান বলে

ব্যাকরণ হলো ভাষার সুশৃঙ্খল রীতি বা নিয়মাবলি, যার মাধ্যমে একটি ভাষার সঠিক ব্যবহার করা যায়। এটি ভাষার বিভিন্ন উপাদান যেমন ধ্বনি, শব্দ, বাক্য ইত্যাদি সঠিকভাবে গঠিত এবং প্রয়োগের নিয়ম ব্যাখ্যা করে।

ব্যাকরণের প্রকারভেদ:

ব্যাকরণ সাধারণত চারটি ভাগে বিভক্ত:

  1. ধ্বনিতত্ত্ব: ধ্বনি বা বর্ণমালা সংক্রান্ত আলোচনা।
  2. রূপতত্ত্ব: শব্দ ও তার উপাদান নিয়ে আলোচনা।
  3. বাক্যতত্ত্ব: বাক্যের গঠন ও তার উপাদান নিয়ে আলোচনা।
  4. অর্থতত্ত্ব: শব্দ, বর্গ ও বাক্যের অর্থ নিয়ে আলোচনা।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • প্রথম বাংলা ব্যাকরণ: ১৭৪৩ সালে মানোএল দা আসসুম্পসাঁউ পর্তুগিজ ভাষায় প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন
  • ব্যাকরণের প্রয়োজনীয়তা: ভাষার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং ভাষার শুদ্ধতা ও সঠিকতা বজায় রাখা

 

ব্যাকরণ হল কোনো ভাষার শব্দ ও বাক্যের গঠন, ব্যবহার এবং তাদের মধ্যকার সম্পর্ক সম্পর্কে জ্ঞান। এটি ভাষার নিয়ম-কানুনের একটি ধরনের সংকলন, যা আমাদের সঠিকভাবে ভাষা ব্যবহার করতে সাহায্য করে।

ব্যাকরণ কেন জানা জরুরি?

  • শুদ্ধ লেখা: ব্যাকরণ জানলে আমরা শুদ্ধভাবে লিখতে পারি এবং আমাদের লেখা আরও স্পষ্ট ও বোধগম্য হয়।
  • সঠিক কথা বলা: ব্যাকরণ জানলে আমরা সঠিকভাবে কথা বলতে পারি এবং অন্যের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারি।
  • ভিন্ন ভাষা শেখা: ব্যাকরণের মূল ধারণাগুলো একই রকম হলেও ভিন্ন ভাষায় কিছু পার্থক্য থাকে। ব্যাকরণ জানলে নতুন ভাষা শেখা সহজ হয়।

ব্যাকরণের প্রধান অংশ:

  • ধ্বনিতত্ত্ব: শব্দের উচ্চারণ ও ধ্বনি সম্পর্কিত অধ্যয়ন।
  • শব্দতত্ত্ব: শব্দের গঠন ও অর্থ সম্পর্কিত অধ্যয়ন।
  • বাক্যতত্ত্ব: বাক্যের গঠন ও অংশগুলোর মধ্যকার সম্পর্ক সম্পর্কিত অধ্যয়ন।

ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ব্যাকরণের নিয়ম সবসময়ই পরিবর্তনশীল: ভাষা একটি জীবন্ত জিনিস, তাই ব্যাকরণের নিয়মও সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে থাকে।
  • প্রতিটি ভাষার নিজস্ব ব্যাকরণ: প্রতিটি ভাষার নিজস্ব ব্যাকরণ থাকে।
  • ব্যাকরণ শুধু নিয়ম নয়, এটি ভাষার সৌন্দর্যও: ব্যাকরণ শুধু নিয়ম নয়, এটি ভাষার সৌন্দর্যও বর্ণনা করে।

আরও জানতে চাইলে:

আপনি যদি ব্যাকরণ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আপনি একটি ব্যাকরণের বই পড়তে পারেন অথবা কোনো ভাষা শিক্ষকের কাছ থেকে সাহায্য নিতে পারেন।

কোনো নির্দিষ্ট ভাষার ব্যাকরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে আপনি আমাকে জানাতে পারেন।

উদাহরণ: বাংলা ব্যাকরণ, ইংরেজি ব্যাকরণ ইত্যাদি।

ইংরেজি ব্যাকরণ (English Grammar) হলো ইংরেজি ভাষার নিয়ম-কানুনের একটি সংগ্রহ, যা সঠিকভাবে লেখা ও বলার উপায় নির্দেশ করে। ব্যাকরণ ইংরেজি ভাষার গঠন, শব্দের প্রয়োগ, বাক্যের বিন্যাস এবং অর্থ প্রকাশের সঠিক নিয়ম ব্যাখ্যা করে। এটি মূলত শব্দ ও বাক্যের উপাদানগুলোর সম্পর্ক এবং তাদের প্রয়োগের নিয়ম নিয়ে কাজ করে।

ইংরেজি ব্যাকরণের সংজ্ঞা

ইংরেজি ব্যাকরণ হলো সেই নিয়মাবলি যা ইংরেজি ভাষার শব্দ, বাক্য এবং বাক্যাংশের সঠিক গঠন ও ব্যবহার নির্ধারণ করে। এটি ভাষার সঠিক এবং কার্যকর ব্যবহারের মূল ভিত্তি।

ইংরেজি ব্যাকরণের প্রধান বিভাগসমূহ:

ইংরেজি ব্যাকরণকে সাধারণত তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়:

  1. শব্দতত্ত্ব (Morphology):
    • শব্দের গঠন এবং পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করে।
    • যেমন: Noun, Verb, Adjective ইত্যাদি।
  2. বাক্যতত্ত্ব (Syntax):
    • বাক্য গঠনের নিয়ম নিয়ে কাজ করে।
    • যেমন: বাক্যে Subject, Verb, Object ইত্যাদির অবস্থান।
  3. অর্থতত্ত্ব (Semantics):
    • শব্দ এবং বাক্যের অর্থ নিয়ে আলোচনা করে।

ইংরেজি ব্যাকরণের উপাদান ও ধরন

ইংরেজি ব্যাকরণকে বিভিন্ন উপাদানে ভাগ করা যায়। প্রধান উপাদান ও ধরনগুলো হলো:

  1. Parts of Speech (শব্দের প্রকারভেদ):
    ইংরেজি ভাষার শব্দগুলোকে ৮টি প্রধান শ্রেণিতে ভাগ করা হয়:

    • Noun (বিশেষ্য)
    • Pronoun (সর্বনাম)
    • Verb (ক্রিয়া)
    • Adjective (বিশেষণ)
    • Adverb (ক্রিয়া বিশেষণ)
    • Preposition (অব্যয়)
    • Conjunction (সংযোজক)
    • Interjection (উদ্বোধনী)
  2. Tense (কাল):
    • Present (বর্তমান)
    • Past (অতীত)
    • Future (ভবিষ্যৎ)
  3. Sentence (বাক্যের প্রকারভেদ):
    বাক্যের ধরণ ৫ প্রকার:

    • Assertive (বর্ণনামূলক)
    • Interrogative (প্রশ্নবোধক)
    • Imperative (আদেশমূলক)
    • Exclamatory (উদ্গারমূলক)
    • Optative (ইচ্ছাসূচক)
  4. Voice (বাচ্য):
    • Active Voice (কর্তৃবাচ্য)
    • Passive Voice (কর্মবাচ্য)
  5. Narration (উক্তি পরিবর্তন):
    • Direct Speech (প্রত্যক্ষ উক্তি)
    • Indirect Speech (পরোক্ষ উক্তি)
  6. Clause (উপবাক্য):
    • Principal Clause (প্রধান উপবাক্য)
    • Subordinate Clause (অধীন উপবাক্য)
    • Coordinate Clause (সমান্তরাল উপবাক্য)

ইংরেজি ব্যাকরণ শেখার গুরুত্ব:

  • ভাষার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা।
  • স্পষ্ট ও প্রভাবশালী যোগাযোগ গড়ে তোলা।
  • পেশাগত ও শিক্ষাগত ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন।

Today's Lesson

The Courses

blank

Search Here

looking for something ?

Categories